প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া হানিদা আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে পৌঁছূলে তাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়।
বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানান জাপানের বৈদেশিক সম্পর্ক বিভাগের সিনিয়র ভাইস মিনিস্টার সুজেন তানিগাওয়া। এসময় বিমানবন্দরে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত মাতসুশিরো হরিগুচি, জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সিরাজুল ইসলাম, জাপান সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ ও টোকিওতে বসবাসরত বাংলাদেশী সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ।
জাপানের প্রধানমন্ত্রী জুনিচিরো কইজুমির সাথে ১৪ জুলাই আনুষ্ঠানিক আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশী শ্রমিকদের জাপানে প্রশিক্ষণ, জাতিসংঘ ইস্যু, বাংলাদেশে জাপানী বিনিয়োগ ও পদ্মা সেতু নির্মানে জাপানের সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করবেন।
মঙ্গলবার টোকিওতে স্থাপিত একটি শহীদ মিনারও উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। বিকেলে প্রধানমন্ত্রী জাপানে বসবাসরত বাংলাদেশীদের দেয়া একটি সম্বর্ধনায় যোগ দেবেন।
২০০৬ সালের জুন মাসের আগে প্রকাশিত কোনো প্রতিবেদনের দায়-দায়িত্ব প্রধান সম্পাদক বহন করবেন না।