তারা বলছেন, ব্যাগের মালিক মঙ্গলবার রাতে দুবাই যাওয়ার জন্য চেক-ইন করার পর ধরা পড়ার ভয়ে ব্যাগ রেখেই বিমানবন্দর থেকে পালিয়ে যান।
পরে ওই ব্যাগ খুলে ২২ লাখ ৯৯ হাজার ৬০০ সৌদি রিয়াল পাওয়া যায়, বর্তমান বিনিময় হারে যার মূল্য্ প্রায় ছয় কোটি টাকা বলে কাস্টমসের প্রিভেন্টিভ শাখার কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার রায় জানান।
তিনি বলেন, এমিরেটসের দুবাইগামী একটি ফ্লাইটের চেক-ইন চলার সময় প্যাসেঞ্জার্স হোল্ড ব্যাগেজ স্ক্রিনিং রুমে স্ক্যানারে একটি ব্যাগে ব্যাংক নোটের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
“ব্যাগের মালিককে খোঁজাখুঁজি করে না পাওয়ায় এভিয়েশন সিকিউরিটি এবং কাস্টমস গোয়েন্দা কর্মকর্তারা লাগেজটি কাস্টমস হলে আনেন। অন্যান্য সংস্থার উপস্থিতিতে সেটি খোলা হয়। লাগেজে ৩১টি শার্টের ভেতরে কাগজের বোর্ডের মধ্য মুদ্রা গুলো বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে রাখা হয়েছিল।”
প্রদীপ কুমার রায় জানান, ব্যাগের ট্যাগ থেকে জানা গেছে, ওই যাত্রীর নাম মামুন খান। তিনি চেক-ইন করার পর ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা না সেরেই এয়ারপোর্ট ছেড়ে যান। তার বিরুদ্ধে মামলা করা হচ্ছে।