বহু প্রতীক্ষিত এই সেতু উদ্বোধনের তিন দিন আগে বুধবার দুপুরে তারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাতে যান।
প্রকল্পের পরামর্শকদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও এই প্রতিনিধি দলে ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন সাংবাদিকদের বলেন, “তারা প্রধানমন্ত্রীকে পদ্মা সেতুর বিভিন্ন কারিগরি দিক সম্পর্কে অবহিত করেন।
“প্রতিনিধি দলের সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, প্রমত্তা একটি নদীর উপর সেতুটি নির্মাণে ‘সবচেয়ে কম’ অর্থ ব্যয় হয়েছে। পাশাপাশি সেতুটিতে সর্বোচ্চ গুণগত মান বরাজ রাখা হয়েছে, যাতে করে ১০০ বছরেও এটি টিকে থাকতে পারে।”
পদ্মা সেতু নির্মাণের অভিজ্ঞতা ও নির্মাণ প্রযুক্তির অভিজ্ঞতা অন্যান্য দেশকে জানানোর ইচ্ছার কথাও জানান প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।
প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতু নির্মাণে তাদের নিষ্ঠা, আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্বের প্রশংসা করে তাদের অভিনন্দন জানান। প্রতিনিধি দলের সদস্যরাও পদ্মা সেতু নির্মাণকালে সব ধরনের সহায়তার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।
প্রতিনিধি দলে ছিলেন- পদ্মা সেতুর প্রকল্প ব্যবস্থাপক ও সুপারভিশন কনসাল্টেশন রবার্ট জন আভেস, ম্যানেজমেন্ট কনসালট্যান্ট দলের নেতা মাইকেল কিং, পদ্মা সেতু প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম এবং পরামর্শক অধ্যাপক শামীম জেড বসুনিয়া ও অধ্যাপক আইনুন নিশাত।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম, মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এ সময় উপস্থিত ছিলেন।