শুক্রবার সকাল ১০টায় ঢাকাসহ সারাদেশে একযোগে এই ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়। এক ঘণ্টার এই পরীক্ষায় ১০০ নম্বরের এমসিকিউ প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়েছে পরীক্ষার্থীদের।
এবার মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে আবেদন করেছিলেন মোট ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯১৫ জন শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে ঢাকায় আবেদনকারীর সংখ্যা ছিল ৬১ হাজার ৬৭৮ জন।
দেশের ১৮টি মেডিকেল কলেজ এবং একটি ডেন্টাল কলেজ কেন্দ্রের অধীনে ৫৭টি পরীক্ষা কেন্দ্রে তাদের পরীক্ষা নেওয়া হয়। ঢাকায় কেন্দ্র ছিল ১৮টি।
সারাদেশে ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৪ হাজার ৩৫০টি এবং বেসরকারি ৭২টি মেডিকেল কলেজে এই সংখ্যা ৬ হাজার ৪৮৯টি। এই হিসাবে সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ মিলিয়ে প্রতিটি আসনের বিপরীতে এবার প্রার্থী ছিল ১৩ জন।
এর বাইরে যারা এমসিকিউর ১০০ নম্বর থেকে ৪০ এর বেশি পাবেন, তাদের মধ্য থেকে বেসরকারি মেডিকেলে শিক্ষার্থী নেওয়া হবে। তবে সরকারি হাসপাতালে সুযোগ পাওয়া কোনো শিক্ষার্থী চাইলে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি হতে পারবেন।
সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৮৭টি এবং উপজাতিদের জন্য ৩৩টি আসন বরাদ্দ থাকবে। বাকি ৪ হাজার ২৩০টি আসনে ৮০ শতাংশ জাতীয় মেধায় এবং ২০ শতাংশ জেলা কোটায় প্রার্থী নির্বাচন করা হবে।