রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী তাপস পাল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, শাকিলের জামিন হয়েছে অভিযোগপত্র দাখিল না হওয়া পর্যন্ত।
এর আগে গত ৮ নভেম্বর শাকিল হাই কোর্টে আত্মসমর্পণ করে আগাম জামিন নিয়েছিলেন। এরপর উচ্চ আদালত তাকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছিল।
সোমবার শাকিল আহমেদের পক্ষে শুনানি করে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি কাজী নজিব উল্যাহ হিরু। বাদী পক্ষে সমিতির বর্তমান সভাপতি আবদুল বাতেন জামিনের বিরোধিতা করেন। মামলার বাদীও আদালতে উপস্থিত থেকে জামিনের বিরোধিতা করেন।
শুনানিকালে শাকিল আহমেদ আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ছিলেন।
গত ৪ নভেম্বর এক নারী চিকিৎসক গুলশান থানায় শাকিল আহমেদের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন।
ওই নারীর অভিযোগ, চাকরির জন্য সাত-আট মাস আগে তিনি শাকিলের কাছে গিয়েছিলেন। তখন তার সঙ্গে শাকিলের ঘনিষ্ঠতা হয়।
এক পর্যায়ে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে শাকিল তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন দাবি করে ওই নারী বলেন, তাতে তিনি গর্ভবতী হন। পরে শাকিলের কথায় তিনি ভ্রূণ নষ্ট করলেও শাকিল প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তাকে বিয়ে করেননি।
শাকিল তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করে বলে আসছেন, তিনি ‘ষড়যন্ত্রের’ শিকার।