নারায়ণগঞ্জে ভোটগ্রহণ শেষে রোববার সন্ধ্যায় আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার সাংবাদিকদের এই ধারণা দেন।
এদিন কোনো গোলযোগ ছাড়াই নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন, টাঙ্গাইল উপ-নির্বাচন ও পাঁচ পৌরসভায় ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ইসি সচিব বলেন, “সব নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপক ভোটার উপস্থিতি ছিল। তিনটি নির্বাচনেই ইভিএমে ভোট হওয়ায় খুব দ্রুত ফল পাওয়া যাবে। প্রাথমিক তথ্য পেয়েছি আমরা। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রায় ৫০ শতাংশ, টাঙ্গাইল-৭ আসনের উপনির্বাচনে প্রায় ৩১% এবং পাঁচ পৌরসভায় গড়ে প্রায় ৬০ শতাংশ ভোট পড়তে পারে বলে ধারণা করছি।”
করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে এবার কত শতাংশ ভোট পড়েছে তা জানা যাবে চূড়ান্ত ফলাফল শেষে।
ইসি সচিব বলেন, “এ নির্বাচনে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি, কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। টাঙ্গাইল-৭ আসনের নির্বাচন, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন ও ৫ পৌরসভায় শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।”
ইভিএমের কারণে ভোটগ্রহণে ধীরগতির বিষয়ে তিনি বলেন, “নারায়ণগঞ্জে মক ভোটিং হয়েছিল। কিন্তু নারী ভোটাররা সেখানে আসেননি। এ কারণে ভোটারকে লাইনে দাঁড়িয়ে বুঝিয়েও দিতে হয়েছে। হয়ত একটু সময় লেগেছে। তবে যারাই এসেছে, সবার ভোট দেওয়া হয়েছে।”