এ ঘটনায় কারো হতাহতের খবর না মিললেও পুরো হাসপাতালজুড়ে রোগী ও স্বজনদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়। ছুটোছুটি করে সবাই নেমে আসেন নিচে।
এক শোক বার্তায় তিনি বলেছেনে, “অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যু দেশের শিক্ষাঙ্গনের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি হিসেবে বঙ্গবন্ধুর নীতি ও আর্দশ জাতীয় ও আর্ন্তজাতিক পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।”
রাষ্ট্রপতি বলেন, “বাংলাদেশে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিকাশে তার অবদান দেশ ও জাতি চিরদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।”
ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার বেলা আড়াইটায় মারা যান নজরুল গবেষক অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।
রাষ্ট্রপতি প্রয়াত রফিকুল ইসলামের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবদেনা জানান।