রোববার কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আতাউর রহমান সরকার বাদী হয়ে মামলাটি করেন বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা (উপ পরিচালক) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক।
মামলায় মহিদুরের বিরুদ্ধে ৩৪ লাখ ৭১ হাজার টাকার সম্পদ অবৈধভাবে অর্জন করে ভোগদখল করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
তিতাসের অপারেশন বিভাগের স্টেশন কন্ট্রোল শাখার ব্যবস্থাপক মহিদুর রহমান এক সময় কোম্পানিটির মিটারিং অ্যান্ড ভিজিল্যান্স শাখার ব্যবস্থাপক ছিলেন।
ওই সময় তার বিরুদ্ধে ঘুষসহ বিভিন্ন উপায়ে অবৈধ অর্থ উপার্জনের অভিযোগ পেয়ে অনুসন্ধানে নামে দুদক।
এজাহারে বলা হয়, অনুসন্ধানে মহিদুরের নামে ঢাকার খিলগাঁওয়ে টিনশেড ঘরসহ দুই জায়গায় পাঁচ কাঠা, বাড্ডার কাঁঠালদিয়ায় এক কাঠা ও টাঙ্গাইলের নাগরপুরে ৮৯ শতাংশ জমি থাকার সন্ধান পাওয়া গেছে।
তার সম্পদের মধ্যে ৩৪ লাখ ৭১ হাজার টাকার সম্পদ অর্জনের ক্ষেত্রে আয়ের উৎসের পক্ষে কোনো রেকর্ডপত্র সম্পদ বিবরণী যাচাই করে দুদক পায়নি বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, "এই সম্পদ তার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ মর্মে অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত রেকর্ডপত্র পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয়।"
তিতাসের এ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলায় দুর্নীতি দমন কমিশন আইন-২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে বলে জানান কমিশনের কর্মকর্তা আরিফ সাদেক।