বৃহস্পতিবার এটাই ছিল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এই সময় ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দিনভর রোদেলা আবহাওয়ায় গরম অনুভূত হলেও রাতে হালকা কুয়াশা ও হিম হিম হাওয়ায় ঠাণ্ডা অনুভূত হচ্ছে রাজধানীতেও।
তবে আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা বাড়ার আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম বলেন, “হেমন্তের মাঝামাঝি তাপমাত্রা কমে উত্তরে কোথাও কোথাও শীতালু ভাব ও কুয়াশা বিরাজ করছে। আগামী কয়েকদিন ফের তাপমাত্রা বাড়তে থাকবে।”
নভেম্বরের শেষের দিকে শীতের আমেজ বিরাজ করবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল কক্সবাজারের ৩২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় ছিল ৩১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দক্ষিণ পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি নিম্নচাপ তৈরি হওয়ার খবরও দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এটি আরও ঘনীভূত হয়ে পশ্চিম উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের কাছে সাগর উত্তাল থাকতে পারে।
গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে উত্তর বঙ্গোপসাগরের কাছাকাছি অবস্থানের অনুরোধ করা হয়েছে।
তবে নিম্নচাপটির ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার কোনো শঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম।
তিনি বলেছেন, “এটি আর বেশি ঘনীভূত হবে না। শুক্রবার নাগাদ তা ভারতীয় উপকূলে গুরুত্বহীন হয়ে পড়বে। এর প্রভাব বাংলাদেশে পড়বে না।”