মঙ্গলবার সকাল পৌনে ৯টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইটে তিনি ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আকম মোজাম্মেল হক এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন বিমানবন্দরে রাষ্ট্রপতি হামিদকে অভ্যর্থনা জানান।
এছাড়া মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম, ডিপ্লোম্যাটিক কোরের ডিন জর্জ কোচেরি, বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাই কমিশনার রবার্ট ডিকসন, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস, ভারপ্রাপ্ত নৌবাহিনী প্রধান, সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান, জার্মান দূতাবাসের শার্জ দ্য এফেয়ার্সসহ সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
গত ৯ অক্টোবর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য জার্মানির বার্লিনে যান রাষ্ট্রপতি। সেখান থেকে যুক্তরাজ্যের লন্ডন যান তিনি।
৭৭ বছর বয়সী আবদুল হামিদ দীর্ঘদিন ধরে গ্লুকোমায় ভুগছেন। স্পিকার থাকা অবস্থায় চিকিৎসার জন্য নিয়মিত তাকে সিঙ্গাপুরে যেতে হত। রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর কয়েকবার লন্ডনে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান তিনি।
করোনাভাইরাস মহামারীর পর গত বছর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে গিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি।