এরপর বৃহস্পতিবার পুলিশ আদালতের মাধ্যমে রুমাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদিনের জন্য হেফাজতে নেয়।
রোববার রুমাকে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা মডেল থানার এসআই মো. শফিকুল ইসলাম।
অন্যদিকে রুমার আইনজীবীরা জামিন চেয়ে বলেন, রুমার ফেইসবুক ব্লক করা ছিল। তার আইডি থেকে কোনো ভিডিও আপলোড করা হয়নি। যে কারণে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন তার বিরুদ্ধে প্রযোজ্য নয়।
রুমার সাত বছরের যমজ দুটি শিশু রয়েছে জানিয়ে সে বিবেচনায়ও তার জামিন চান আইনজীবীরা।
শুনানি শেষে ঢাকার মহানগর হাকিম সাদবীর ইয়াছির আহসান চৌধুরী জামিন আবেদন নাকচ করে রুমাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
রুমার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি সোশাল মিডিয়ায় যে ভিডিও শেয়ার দিয়েছিলেন, তা নোয়াখালীর যতন সাহাকে খুনের ভিডিও হিসেবে প্রচার করা হলেও আসলে সেটি ছিল ঢাকার মিরপুরের সাহিনুদ্দিন নামে এক ব্যক্তিকে হত্যার পুরনো ঘটনা।