শনিবার ঢাকার মহানগর হাকিম শাহিনুর রহমান জামিন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর কাজী ইব্রাহীমের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছিলেন অপর একজন মহানগর হাকিম।
শনিবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের উপপরিদর্শক (নি.) মো. হাসানুজ্জামান রিমান্ড শেষে কাজী ইব্রাহীমকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
আসামি পক্ষের আইনজীবী আব্দুর রাজ্জাক জামিন আবেদন করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে জামিনের বিরোধীতা করেন আদালতে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপপরিদর্শক মোঃ শরিফুল ইসলাম।
উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান শরিফুল ইসলাম।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর ভোর রাতে মোহাম্মদপুরের জাকির হোসেন রোডের বাসা থেকে ইব্রাহীমকে গোয়েন্দা পুলিশ কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে দুটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
জেড এম রানা নামের এক ব্যক্তি টাকা আত্মসাত ও প্রতারণার দায়ে মামলা দায়ের করেন। আর সামাজিক মাধ্যমে ‘উগ্র’ বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলাটি করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।
সম্প্রতি ওয়াজ মাহফিল, ইউটিউব, ফেইসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমে কাজী ইব্রাহীমের বিভিন্ন বক্তব্য ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দেয়।