শুক্রবার বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ক ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ব্যস্ততার মধ্যে প্রায় ৫০ জন ছাত্র হলটিতে ঢুকে পড়েন বলে একুশে হলের প্রাধ্যক্ষ ইসতিয়াক এম সৈয়দ জানান।
ছাত্রদের ভাষ্য, ৫ অক্টোবর হলে উঠলে পাঁচ দিনের জন্য তাদেরকে পুরো একমাসের মেস বা বাসা ভাড়া দিতে হবে। তাই বাধ্য হয়েই তারা হলে উঠে পড়েছেন।
এদিকে শিক্ষার্থীদের হলে উঠে পড়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে একুশে হলের প্রাধ্যক্ষের অনুরোধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক নিজামুল হক ভূঁইয়া এসে ৫ অক্টোবরের আগে হলে না ওঠার অনুরোধ জানারেও তাতে সাড়া না দিয়ে ছাত্ররা যার যার কক্ষে অবস্থান নেন।
পরে ঠিক কতজন হলে উঠেছে জানতে চাইলে ইসতিয়াক এম সৈয়দ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এই মুহূর্তে নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। তবে পঞ্চাশ জনের মতো হবে। আমরা তাদেরকে বুঝানোর চেষ্টা করছি।”
প্রায় দেড় বছর বন্ধ থাকার পর ৫ অক্টোবর থেকে অগ্রাধিকারভিত্তিতে স্নাতক চতুর্থ বর্ষ ও স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য খোলা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলসমূহ। টিকাগ্রহণসাপেক্ষে পর্যায়ক্রমে স্নাতক প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্যও আবাসিক হল খুলে দেওয়া হবে।