এ পর্যায়ে ৮৪৮টি ইউনিয়নে জনপ্রতিনিধি নির্বাচনে ১১ নভেম্বর ভোট দেবেন স্থানীয়রা।
বুধবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদার সভাপতিত্বে কমিশন সভা শেষে দ্বিতীয় ধাপের তফসিল ঘোষণা করা হয়।
করোনাভাইরাস মহামারীর উচ্চ সংক্রমণের কারণে মেয়াদপূর্তি হলেও এসব ইউনিয়নে এতদিন নির্বাচন আটকে ছিল।
দ্বিতীয় দফায় বিভাগওয়ারী ইউনিয়নগুলোর মধ্যে রংপুরে ৮৪টি, রাজশাহীতে ১১২টি, খুলনায় ১৩৩টি, বরিশালে ৪৮টি, ময়মনসিংহে ৮৪টি, ঢাকায় ১৭৬টি, সিলেটে ৪৬টি, চট্টগ্রামে ১৬৫টি মিলে মোট ৮৪৮ পরিষদে নির্বাচন হবে।
এগুলোরমধ্যে ২০টি ইউপিতে ইভিএম ও বাকিগুলোতে ব্যালট পেপারে ভোট হবে।
ইসি সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে প্রার্থী হতে আগ্রহীরা আগামী ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন।
২০ অক্টোবর মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই হবে এবং প্রত্যাহার করা যাবে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত।