বৃহস্পতিবার বিমানবন্দরে আরটিপিসিআর ল্যাব স্থাপনের কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সামনে তিনি এতথ্য দেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আরটিপিসিআর ল্যাব বসানোর কাজ দ্রুততম সময়ে করার তিনি গত মঙ্গলবার নিজে এসে জায়গা ঠিক করে দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা নাগাদ অবকাঠামো নির্মাণকাজ শেষ হবে।
“ইতোমধ্যেই বেশ কয়েকটি মেশিনও চলে এসেছে। এ নিয়ে স্বাস্থ্যখাতের সংশ্লিষ্ট সব কর্মকর্তারাই অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন। সব ঠিক থাকলে আগামী পরশু, শনিবারের মধ্যেই বিদেশগামী যাত্রীরা এখান থেকে পরীক্ষা করে নির্বিঘ্নে বিদেশে যেতে পারবেন।"
তিনি বলেন, এই ল্যাবে র্যাপিড পিসিআর অ্যান্টিজেন এবং আরটিপিসিআর- দুই ধরনের পরীক্ষারই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
“এখানে মোট ৬টি ল্যাবের মাধ্যমে ১২টি মেশিন বসানো হবে। এই ল্যাবগুলির মাধ্যমে প্রতিদিন অন্তত সাড়ে তিন হাজার থেকে চার হাজার মানুষ পরীক্ষা করতে পারবেন। এখানে দ্রততম সময়ে পরীক্ষার জন্য র্যাপিড পিসিআর ল্যাব এবং সাধারণ পরীক্ষার জন্য আরটি পিসিআর ল্যাব ইভয়ই কাজ করবে।"
বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ এসোসিয়েশনের মহাসচিব আনোয়ার হোসেন খান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশিদ আলমসহ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।