অংশীদার এনজিওগুলোর নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এই পরামর্শ দেন বলে বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ব্র্যাক।
আসিফ সালেহ্ আরও বলেন, “সক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি তা উন্নয়নমূলক কাজে কতটা কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, আমাদের সেদিকে দৃষ্টি দিতে হবে।”
কক্সবাজারে ব্র্যাকের মানবিক সহায়তা কর্মসূচির (এইচসিএমপি) আঞ্চলিক কার্যালয়ে বুধবার অংশীদার এনজিওদের সঙ্গে ওই মতবিনিময় সভা হয়।
অনুষ্ঠানে ব্র্যাকের ছয়টি পার্টনার এনজিও থেকে শীর্ষ কর্মকর্তারাসহ ২০ জনের বেশি প্রতিনিধি অংশ নেন।
সোসাইটি ফর হেলথ এক্সটেনশন অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট (শেড), প্রোগ্রাম ফর হেলফলেস অ্যান্ড ল্যাগেড সোসাইটিজ (পালস), অ্যালায়েন্স ফর কো অপারেশন অ্যান্ড লিগ্যাল এইড বাংলাদেশ (অ্যাকলাব), জাগো নারী উন্নয়ন সংস্থা (জেনাস), নোঙর ও হেলপ-কক্সবাজার ছিল এই এনজিওগুলোর মধ্যে।
অংশীদার এনজিওর উদ্দেশ্যে আসিফ সালেহ বলেন, আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর পরামর্শ ও উন্নয়ন পরিকল্পনার পাশাপাশি আমাদেরকে নিজস্ব উন্নয়ন পরিকল্পনার উপর গুরুত্ব দিতে এবং সেভাবে তা বাস্তবায়ন করতে হবে।
”এতে অর্থায়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের সুযোগ আরও বাড়বে। এর পাশাপাশি সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে তাদের মৌলিক চাহিদা ও বাস্তব সমস্যার আলোকে আমাদের কর্মপরিকল্পনা সাজাতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমাদের আগামী দিনগুলোতে গুরুত্ব অনুযায়ী লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করতে হবে। এইক্ষেত্রে ‘কৌশলগত অংশীদারিত ও ‘বাস্তবায়নের সক্ষমতা’-এই দুটি বিষয় বিবেচনায় আনতে হবে। তাহলে ভবিষ্যতে কাজের ক্ষেত্রে আরও গতিশীলতা আসবে।”
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে ব্র্যাকের হিউম্যানিট্যারিয়ান কর্মসূচির (বিএইচপি) পরিচালক সাজেদুল হাসান, অ্যাডভোকেসি ফর সোশ্যাল চেইঞ্জ ও মাইগ্রেশন কর্মসূচি এবং পার্টনারশিপ স্ট্রেন্থেনিং ইউনিটের (পিএসইউ) জ্যেষ্ঠ পরিচালক কে এ এম মোর্শেদ, ব্র্যাকের মানবিক সহায়তা কর্মসূচির (এইচসিএমপি) এরিয়া ডিরেক্টর হাসিনা আখতার হক উপস্থিত ছিলেন।