“ধলপুর ময়লার ট্রাক থাইকা ময়লা রাস্তায় পইড়া যায়, আর ময়লা পানিও পড়ে; খোদার তিরিশ দিন কেউ না কেউ পিছলাইয়া পইড়া যায়,” বলেন সড়কের পাশের এক দোকানি।
এক শোক বার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেন “হাওর এলাকায় শিল্পায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে মুসা মিয়ার অবদান জনগণ আজীবন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।”
রাষ্ট্রপতি এক শোকবার্তায় প্রয়াত মুছা মিয়ার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
রাষ্ট্রপতির প্রেস উইং থেকে জানানো হয়, মুছা মিয়া শনিবার ভোর সোয়া ৬টায় রাজধানীর একটি হাসপাতালে মারা যান। তিনি দীর্ঘদিন ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন।
তিনি স্ত্রী, দুই পুত্র, এক কন্যা রেখে গেছেন। তার বড় ছেলে ইমতিয়াজ বিন মুছা কুলিয়ারচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌরসভার মেয়র।