ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ মঙ্গলবার ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন- সায়মা আক্তার, আল-আমিন বাবু, মেহেদী হাসান, মু. মামুন ও আসাদুজ্জামান আসাদ ।
গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছ থেকে চারটি মোবাইল ফোন জব্দের কথা বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
“তিনি তার স্ত্রীসহ গ্রেপ্তারদের দিয়ে এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলাতেন। কিন্তু তারা দাবি করতেন, মেশিন থেকে টাকা বের হয়নি। আসলে এটিএম মেশিনের ইলেক্ট্রনিক জার্নাল এমনভাবে পরিবর্তন করে দিতেন, যাতে পরে এটিএম থেকে টাকা না পাওয়ার অভিযোগ সঠিক বলে প্রতীয়মান হয়।"
এই কৌশলে ৬৩৭টি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ১৩৬৩টি লেনদেনে প্রায় ২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা ‘আত্মসাৎ’ করা হয়েছে বলে হাফিজ আক্তার জানান।
তিনি বলেন, রনি বর্তমানে দেশের বাইরে আত্মগোপনে আছেন। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।
এ ঘটনায় মতিঝিল থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করা হয়েছে।