নবগঠিত ১২ সদস্যের ট্রাস্টি বোর্ডে আগের বোর্ডের ১৬ সদস্যের ৭ জনকে রাখা হয়নি।
এদের একজন পুলিশ সুপার পদ মর্যাদার। এস এম ফজলুল হক নামে এই কর্মকর্তা র্যাব-৫ এ কর্মরত ছিলেন।
এএসপি পদ মর্যাদার মো. নাজমুল হাসান রাজশাহী মহানগর পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার পদে ছিলেন।
‘জনস্বার্থে’ এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা আদেশে বলা হয়েছে। তবে ঠিক কী কারণে দুজনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক এই ব্যবস্থা নেওয়া হল, তা স্পষ্ট করা হয়নি।
সম্প্রতি দুই পুলিশ কর্মকর্তার একটি ফোনালাপ সোশাল মিডিয়ায় ফাঁস হয়ে, যা নিয়ে আলোচনা চলছে। বলা হচ্ছে, ওই ফোনালাপের ব্যক্তিরা ফজলুল ও নাজমুল।
আদেশে বলা হয়েছে, তাদের ‘জনস্বার্থে সরকারি কর্ম থেকে বিরত রাখা আবশ্যক ও সমীচীন’।
ফজলুল ও নাজমুল সাময়িক বরখাস্তকালীন পুলিশ সদরদপ্তরে সংযুক্ত থাকবেন এবং বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা পাবেন।