চুয়েটের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ২৪ এপ্রিল সকাল ৯টা থেকে ৮ মে বিকাল ৫টার মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
https://www.admissionckruet.ac.bd/ লিংকে আবেদন করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
২০২০ সালে উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় পাশ করা শিক্ষার্থীরা এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদন করতে পারবেন।
এজন্য ২০১৭ এবং ২০১৮ সালের মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের কমপক্ষে জিপিএ ৪ পেতে হবে।
উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও ইংরেজি বিষয়ের প্রতিটিতে আলাদাভাবে জিপিএ ৫ করে পেতে হবে।
এছাড়া বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে পড়তে হলে উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে কমপক্ষে জিপিএ ৪ থাকতে হবে।
চুয়েট, কুয়েট ও রুয়েটের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এবার চুয়েটের ৯০১টি, কুয়েটের ১ হাজার ৬৫টি এবং রুয়েটের ১ হাজার ২৩৫টি আসনের জন্য প্রতিদ্বন্ধিতা করবেন শিক্ষার্থীরা।
এই ৩ হাজার ২০১টি আসনের জন্য যোগ্য আবেদনকারীর মধ্য থেকে উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন এবং ইংরেজী বিষয়ের মোট নম্বরের ভিত্তিতে শীর্ষ ৩০ হাজার জনকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়া হবে।
ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য যোগ্য শিক্ষার্থীদের ফলাফল ২ জুন জানানো হবে।
পরে ‘ক’ গ্রুপে (ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগসমূহ এবং নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ) ৫০০ ও ‘খ’ গ্রুপে (ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগসমূহ এবং নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ এবং স্থাপত্য বিভাগ) ৭০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১২ জুন।
চূড়ান্ত মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে ৩০ জুন।
ভর্তিচ্ছুদের ‘ক’ গ্রুপে আবেদনের জন্য ৯০০ টাকা এবং ‘খ’ গ্রুপে আবেদনের জন্য এক হাজার টাকা ফি দিতে হবে।