মঙ্গলবার এ বিষয়ে অর্থ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিবকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে চিঠি পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, “মাঠ পর্যায়ে হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার কার্যালয় বন্ধ থাকার কারণে বিভিন্ন পর্যায়ের সরকারি উন্নয়ন বা নিয়মিত কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে। আর্থিক বছরের শেষ প্রান্তে বর্ণিত পরিস্থিতি বিবেচনায় মাঠ পর্যায়ে (বিভাগীয়/জেলা/উপজেলা) হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার কার্যালয় সীমিত পরিসরে খোলা রেখে কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশনা দেয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হল। ’
এর আগে বিধিনিষেধের দ্বিতীয় ধাপে ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত কঠোর লকডাউন শুরু হয়।
দেশে সংক্রমণের অতি বিস্তার ঠেকাতে নেওয়া এসব বিধিনিষেধে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের না হওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়। জরুরি সেবা ছাড়া সরকারি-বেসরকারি সব ধরনের অফিস বন্ধ রাখা হয়।
সর্বাত্মক লকডাউনের মধ্যে দেশে-বিদেশে নিয়মিত যাত্রিবাহী ফ্লাইট বন্ধ থাকলেও প্রবাসীদের আনা-নেওয়ার জন্য বিশেষ ফ্লাইট চালু রাখা হয়।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) জানিয়েছে, কার্গোবাহী উড়োজাহাজ, বিশেষ বা চাটার্ড ফ্লাইট, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সও এই সময়ে অনুমতি নিয়ে চলাচল করতে পারবে।
লকডাউনের মধ্যে ব্যাংকে লেনদেন করা যাচ্ছে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত। সতর্কতার অংশ হিসেবে সীমিত জনবল দিয়ে বিভিন্ন শাখা চালু রেখেছে ব্যাংকগুলো।