তিনি বলেন, ভারতের সীমান্তরক্ষীরা এখন ‘প্রাণঘাতি নয় এমন অস্ত্রের’ ব্যবহার বাড়িয়েছে, না হলে মৃত্যুর সংখ্যা ‘আরও বেশি হত’।
শনিবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উত্তরার ১৮ নম্বর সেক্টরের ‘দোলনচাঁপা’ ভবনে নিজের ফ্লাটে তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন উত্তরা বিভাগের উপ কমিশনার মো. শহিদুল্লাহ।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, ওই ফ্ল্যাটে ড. তারেক শামসুর একাই থাকতেন। স্ত্রী ও সন্তান দেশের বাইরে থাকেন। সকাল সাড়ে আটটার দিকে গৃহপরিচারিকা বাসায় এসে অনেক ডাকাডাকি করার পরও ভেতর থেকে সাড়া মেলেনি।
পরে সাড়ে ১১টার দিকে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢোকা হয়।
উত্তরা বিভাগের অতিরিক্ত উপ কমিশনার কামরুজ্জামান সরদার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা দরজা ভেঙ্গে ভেতরে ঢুকে দেখি তার মরদেহ অর্ধেক বাথরুমে আর অর্ধেক ঘরের মধ্যে পড়ে রয়েছে। প্রাথমিক পরীক্ষা করেই নিশ্চিত হওয়া যায় তিনি মারা গেছেন।
এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।