অটিজম বিষয়ক বাংলাদেশের জাতীয় উপদেষ্টা পরিষদের চেয়ারপার্সন এবং বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে কাজ করছেন সায়মা।
সভায় তিনি কোভিড-১৯ মহামারীর সময়ে অটিজম আক্রান্ত শিশু ও তাদের পরিবারবর্গের জন্য বিশেষ সহায়তা-পদক্ষেপ গ্রহণ ও তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারসহ বাংলাদেশের অনুশীলনগুলো তুলে ধরেন।
মহামারীকালে শিক্ষা ও চিকিৎসাসেবা বিঘ্নিত হওয়ার ফলে সারাবিশ্বে অটিজমের শিকার শিশুরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উল্লেখ করে সায়মা বলেন, ‘বাংলাদেশে বিদ্যমান সামাজিক সহযোগিতা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা, শক্তিশালী তথ্য-প্রযুক্তি অবকাঠামো এবং বিস্তৃত কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্য সেবা অনেক পরিবারকে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সাহায্য করেছে।
চলমান পরিস্থিতিতে অটিজমের ক্ষেত্রে বাড়তি সচেতনতার প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা।
আলোচনায় অটিজম সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব, প্রতিশ্রুতি এবং গৃহীত পদক্ষেপসমূহ তুলে ধরেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাবাব ফাতিমা।
অটিজমে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সহায়তায় বিশেষ করে মহামারীর এই সময়ে নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবন ও গবেষণায় আরও বেশি বিনিয়োগের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন তিনি।
আরও খবর