৩০ মার্চ পর্যন্ত টিকেট বিক্রি চলবে, সেদিন বিক্রি হবে ৯ এপ্রিলের টিকেট।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) বুধবার এক চিঠিতে রাইড শেয়ারিং সেবার কোম্পানিগুলোকে বলেছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত (আপাতত দুই সপ্তাহ) এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে।
পাশাপাশি অন্যান্য মোটরযানে রাইড শেয়ারিং সেবার ক্ষেত্রে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।
সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে গত বছরের মার্চের শেষে সব যানবাহনের মত রাইড শেয়ারিং সেবাও বন্ধ রাখা হয়েছিল। ৩১ মের পর বেশিরভাগ বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হলেও রাইড শেয়ারিং সেবা শুরুর অনুমতি দেওয়া হয়েছিল আরও পরে।
এ বছর মার্চ থেকে আবার সংক্রমণ বাড়তে থাকায় নতুন করে বিধিনিষেধ জারি করল সরকার।