অরিত্রীর আত্মহত্যা: সাক্ষ্য দিলেন এক প্রতিবেশী
আদালত প্রতিবেদক, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 03 Mar 2021 08:43 PM BdST Updated: 03 Mar 2021 09:08 PM BdST
-
অরিত্রী অধিকারী
-
অরিত্রী অধিকারীর আত্মহত্যার ঘটনায় বিক্ষোভে নামে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা। ফাইল ছবি
ঢাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী অরিত্রী অধিকারীকে আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন তাদের প্রতিবেশী মেরিনা মণ্ডল।
এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের পঞ্চম সাক্ষী হিসেবে বুধবার তিনি ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে সাক্ষ্য দেন।
বিচারক মো. রবিউল আলম তার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আগামী ৮ এপ্রিল পরবর্তী সাক্ষ্যের জন্য দিন রাখেন বলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সালাউদ্দিন হাওলাদার।
মেরিনা এ মামলার জব্দ তালিকার সাক্ষী। জবানবন্দি দেওয়ার পর আসামিপক্ষের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল তাকে জেরা করেন।
অরিত্রীর আত্মহত্যা: সাক্ষ্য দিলেন আরেকজন
অরিত্রীর আত্মহত্যা: ভিকারুননিসার ২ শিক্ষকের বিচার শুরু
অরিত্রীকে পৃথিবী ছাড়তে বাধ্য করেছে শিক্ষকরা: আদালতে বাবা
সাক্ষ্য দিলেন অরিত্রীর মা, দুই শিক্ষকের জামিন বাতিল
এর আগে অরিত্রীর বাবা মামলার বাদী দিলীপ অধিকারী, অরিত্রির মা বিউটি অধিকারী এবং তাদের বাড়ির নৈশ প্রহরী শুকদেব এবং অরিত্রীর বাবার সহকর্মী সঞ্জয় মিত্র অধিকারী এ মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন।
এ মামলার দুই আসামি হলেন অরিত্রীর দুই শিক্ষক নাজনীন আক্তার ও জিনাত আরা।
২০১৮ সালের ৩ ডিসেম্বর শান্তিনগরের বাসায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী অরিত্রী (১৫)। তার আগের দিন পরীক্ষায় নকল করার অভিযোগে তাকে পরীক্ষা হল থেকে বের করে দিয়েছিল স্কুল কর্তৃপক্ষ।
স্কুল কর্তৃপক্ষের দাবি, অরিত্রী পরীক্ষায় মোবাইল ফোনে নকল নিয়ে টেবিলে রেখে লিখছিল। অন্যদিকে স্বজনদের দাবি, নকল করেনি অরিত্রী।

অরিত্রী অধিকারীর আত্মহত্যার ঘটনায় বিক্ষোভে নামে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা। ফাইল ছবি
অরিত্রীর আত্মহত্যার পর তার সহপাঠীরা বিক্ষোভে নামে, ৪ ডিসেম্বর তার বাবা দিলীপ অধিকারী আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ এনে মামলা করেন।
তদন্ত শেষে পুলিশ ভিকারুননিসার প্রধান ক্যাম্পাসের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নাজনীন আক্তার ও প্রভাতি শাখার প্রধান জিনাত আরার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিলে গত ১০ জুলাই অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে তাদের বিচার শুরু করে আদালত।
অরিত্রীর বাবার করা মামলায় শ্রেণি শিক্ষক হাসনা হেনাকেও আসামি করা হয়েছিল। তবে তদন্তে তার সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ না পাওয়ায় অভিযোগ থেকে তাকে অব্যাহতি দেয় আদালত।
অরিত্রীর বাড়ির নৈশ প্রহরীর সাক্ষ্য
অরিত্রীর আত্মহত্যার আগে ‘অপমানের’ মুহূর্তগুলো
শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যা প্রতিরোধে নীতিমালা করতে কমিটি
অরিত্রী অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় দণ্ডবিধির ৩০৫ ধারায় এ মামলার অভিযোগপত্র দেন তদন্ত কর্মকর্তা। এই ধারায় কোনো শিশুকে আত্মহত্যার প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হলে ১০ বছর কারাদণ্ড থেকে মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত সাজার বিধান রয়েছে।
-
খালেদার অবস্থা আগের চেয়ে ভালো
-
জামিলুর রেজা চৌধুরীর নামে বুয়েটে ভবন
-
চুয়েট, কুয়েট ও রুয়েটে সমন্বিত ভর্তির আবেদন শুরু শনিবার
-
তীব্র তাপপ্রবাহ আরও ‘কয়েকদিন’
-
মাঠ পর্যায়ে হিসাবরক্ষণ কার্যালয় খুলছে
-
ভোট না হওয়া পর্যন্ত ইউপির জনপ্রতিনিধিরা বহাল
-
কোভিড-১৯: কর কমিশনার আলী আসগরের মৃত্যু
-
রোগী বাড়ছে ডিএনসিসি হাসপাতালে
সর্বাধিক পঠিত
- মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ মিথিলার স্বপ্নভঙ্গ
- ছুটি পেয়ে ১০ মাস পর পরিবারের কাছে ওয়াকার
- মামুনুলের রিসোর্টকাণ্ড: সোনারগাঁওয়ের ওসি রফিকুল চাকরিই হারালেন
- চূড়ান্ত টেস্ট স্কোয়াডেও শরিফুল, নেই শুভাগত
- তোফায়েল এখন বলছেন, হেফাজত প্রশ্নে তখনই শক্ত হওয়া দরকার ছিল
- ষষ্ঠবার নির্বাচিত শাদের প্রেসিডেন্ট ‘যুদ্ধক্ষেত্রে’ নিহত
- ছাত্রদের উসকে দিয়ে ক্ষমতা দখলের চেষ্টায় ছিলেন মামুনুল: পুলিশ
- কোভিড-১৯: আলমগীর হাসপাতালে
- করোনাভাইরাস: চার দিন পর দৈনিক মৃত্যু একশর নিচে নামল
- ধোনির উপলব্ধি, তার কারণে হারতে পারত দল