বুধবার সাঁতারকুল, ভাটারা ও বাড্ডা এলাকার সূতিভোলা ও কড্ডা খাল পরিদর্শন করতে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনি এ বিষয়ে কথা বলেন।
মেয়র আতিক বলেন, ঢাকা উত্তর সিটিতে নতুন যুক্ত এই ১৩টি খালের দৈর্ঘ্য ২৯ কিলোমিটার। এসব খালের বিভিন্ন অংশ দখল হয়ে গেছে। সিএস, আরএস এবং সিটি জরিপ অনুযায়ী সীমানা চিহ্নিত করে এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে।
“এসব খাল উদ্ধার করতে হবে। কারণ খাল যত বড় হবে, এলাকার পানি তত সহজে বের হতে পারে। এ এলাকার রাস্তায় একটু বৃষ্টি হলে কোমর পানি হয়ে যায়।”
“ইতোমধ্যে এসব এলাকার নিষ্কাশন নালা পরিষ্কারের নির্দেশ দিয়েছি। প্রকল্পে ড্রেনগুলো বড় করার নির্দেশ দিয়েছি।”
মেয়র আতিকুল ইসলাম জানান, উত্তর সিটির সম্প্রসারিত ওয়ার্ডগুলোর উন্নয়নে ৪ হাজার ২৫ কোটি টাকার একটি প্রকল্প একনেক অনুমোদন দিয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায় সব রাস্তার পাশে ড্রেন নির্মাণ এবং রাস্তা চওড়া করা হবে।
“এছাড়া এ প্রকল্পের অধীনে ২৯ কিলোমিটার খাল পুনরুদ্ধার, খাল খনন, পাড় বাঁধাই, সাইকেল লেইন, ওয়াকওয়ে ও সবুজায়ন করা হবে।”
অন্যদের মধ্যে স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম, শেখ সেলিম, মো. নজরুল ইসলাম ঢালী ও আব্দুল মতিন এবং উত্তর সিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এম সাইদুর রহমান, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিরুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জোবায়েদুর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।