ঢাকার ৭ম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ তেহসিন ইফতেখারের আদালতে সোমবার মামলাটির অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য দিন নির্ধারিত ছিল।
কিন্তু সম্রাট হাসপাতালে ভর্তি থাকায় রাষ্ট্রপক্ষ সময় চাইলে বিচারক ৭ জানুয়ারি পরবর্তী শুনানরি দিন ঠিক করেন।
ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ ২০ অক্টোবর মাদকের মামলার অভিযোগপত্র আমলে নেন। এরপর বিচারের জন্য মামলাটি ৭ম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে বদলির আদেশ দেন।
গত বছর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরুর পর সম্রাটের উঠে আসে। এরপর থেকেই তাকে নিয়ে নানা গুঞ্জন শুরু হয়। অভিযান শুরুর পর হাই প্রোফাইল কয়েকজন গ্রেপ্তার হলেও খোঁজ মিলছিল না সম্রাটের। এসবের মধ্যে তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
৬ অক্টোবর কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জুশ্রীপুর গ্রামে আত্মগোপনে থাকা সম্রাট ও আরমানকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
ওইদিন দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে বাহিনীটির একটি দল কাকরাইলে ভূঁইয়া ট্রেড সেন্টারে সম্রাটের কার্যালয়ে অভিযান শুরু করে। কার্যালয়ে পশুর চামড়া রাখার দায়ে তার ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
এছাড়া রমনা মডেল থানায় সম্রাট ও আরমানের বিরুদ্ধে মামলা করেন র্যাব-১ এর ডিএডি আব্দুল খালেক।