রোববার ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত ‘করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলা ও টিকা’ নিয়ে আলোচনা সভায় তিনি এই আশ্বাস দেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকা এলে কারা কিভাবে পাবে, তার নীতিমালা হয়েছে।
“ভ্যাকসিন আসলে আমরা কাদের, কখন, কিভাবে দেব, সেটা ঠিক করতে একটা নীতিমালা করেছি। একসঙ্গে হয়ত সবাইকে দেওয়া সম্ভব হবে না। শুরুতে সরকারি হাসপাতালগুলোয় আমরা ভ্যাকসিন দেব। প্রয়োজনে বেসরকারি হাসপাতালেও তা দেওয়া হবে। পর্যায়ক্রমে সবাই পাবেন।”
করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ ঠেকাতে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
বেসরকারি হাসপাতালগুলোর কাজের প্রশংসা করে তিনি বলেন, “এই প্রাইভেট হাসপাতালগুলোর মাধ্যমে প্রায় ১২ হাজার কোভিড রোগীর চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এক লাখের বেশি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এই দুঃসময়ে দেশের মানুষের কাজে লেগেছে। দ্বিতীয় পর্যায়েও ঠিক সেভাবেই কাজ করবে।”
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মুবিন খানের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আলী নূর।
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব আনোয়ার হোসেন খান,স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম এবং বেসরকারি মেডিকেল মালিকদের প্রতিনিধিরা সভায় বক্তব্য রাখেন।