গত শনিবার র্যাবের অভিযানে মনির গ্রেপ্তার হওয়ার পর তার বিরুদ্ধে মাদক, অস্ত্র ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে বাড্ডা থানায় তিনটি মামলা করে র্যাব।
বাড্ডা থানার ওসি পারভেজ ইসলাম মঙ্গলবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, তিনটি মামলাযই গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
মেরুল বাড্ডায় মনিরের বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তারের সময নগদ ১ কোটি ৯ লাখ টাকা, ৯ লাখ টাকা মূল্যমানের ১০টি দেশের বৈদেশিক মুদ্রা, চার লিটার মদ, ৮ কেজি স্বর্ণ, একটি বিদেশি পিস্তল এবং কয়েক রাউন্ড গুলি পাওয়ার কথা জানায় র্যাব।
র্যাবের ভাষ্য, ‘গোল্ডেন মনির’ সোনা চোরাচালানে এক সময় যুক্ত থাকলেও পরে তিনি জমির ব্যবসার ‘মাফিয়া’ হয়ে ওঠেন। তার গাড়ির ব্যবসাও রয়েছে।
গ্রেপ্তারের পর তিন মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মনির এখন বাড্ডা থানা পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন।
এই সংক্রান্ত খবর