মামলায় তার বিরুদ্ধে প্রায় দুই কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মঙ্গলবার দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক মো. ফেরদৌস রহমান মামলাটি করেন বলে দুদক পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য জানিয়েছেন।
এজাহারে বলা হয়, নাসির উদ্দিন দুদকে জমা দেওয়া সম্পদ বিবরণিতে এক কোটি ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৪০ টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির তথ্য গোপন করেছেন।
অন্যদিকে তার আয় ও ব্যয়ের হিসাবে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে মোট ৮০ লাখ ২৯ হাজার টাকার সম্পত্তি মালিকানা অবৈধ উপায়ে অর্জন করেছেন বলে মামলায় অভিযোগ আনা হয়।
সব মিলিয়ে সৈয়দ নাসির উদ্দিন এক কোটি ৯৭ লাখ টাকার স্থাবর-অস্থাবর অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন বলে মামলায় বলা হয়।
মামলায় বলা হয়, অবৈধ সম্পদের মধ্যে নাসির উদ্দিনের নামে আইএফআইসি ব্যাংকের মিরপুর শাখায় এফডিআর হিসাবে এক কোটি টাকা জমা আছে।
এছাড়া একই ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব ও তার প্রতিষ্ঠান সৈয়দ এন্টারপ্রাইজের হিসাবে ৮২ হাজার ৭৬৩ টাকা পাওয়া গেছে। সব মিলিয়ে এক কোটি ৮২ হাজার ৭৬৩ টাকার সন্ধান মিলেছে দুদকের অনুসন্ধানে। যা তিনি তার সম্পদ বিবরণীতে উল্লেখ করেননি বা গোপন করেছেন বলে মামলায় বলা হয়েছে।