ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ কে এম ইমরুল কায়েশ মঙ্গলবার হেফাজতের আবেদনের শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক মো. নূরুল হুদা আসামিকে আদালতে হাজির করে পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন।
আসামিপক্ষের এক আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন শুনানি করতে চাইলেও ওকালতনামায় আসামির সাক্ষ্য না থাকায় তাকে শুনানি করতে দেয়নি আদালত।
কমিশনের উপ-পরিচালক নুরুল হুদা মঙ্গলবার সকালে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ রাজ্জাকসহ সাতজনের বিরুদ্ধে ওই মামলা দায়ের করেন।
এরপর দুপুরের দিকে কমিশনের পরিচালক মীর মো. জয়নুল আবেদীন শিবলীর নেতৃত্বে একটি দল সেগুনবাগিচা এলাকা থেকে আব্দুর রাজ্জাককে গ্রেপ্তার করে বলে জানান দুদকের পরিচালক (জনসংযোগ) প্রনব কুমার ভট্টাচার্য্য।
মামলার অপর আসামিরা হলেন- কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের (সিএমএসডি) সাবেক উপ-পরিচালক ডা. জাকির হোসেন, সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মো. শাহজাহান, ডেস্ক অফিসার জিয়াউল হক ও সাব্বির আহমেদ, স্টোর অফিসার কবির আহমেদ ও জ্যেষ্ঠ স্টোর কিপার মো. ইউসুফ ফকির।
করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের মধ্যে এন-৯৫ মাস্ক ও পিপিইসহ অন্যান্য সুরক্ষা সামগ্রী কেনাকাটায় দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে গত ১৫ জুন দুদক কর্মকর্তা জয়নুল আবেদীন শিবলীকে প্রধান করে চার সদস্যের অনুসন্ধান টিম গঠন করে দুদক।
এরপর ওই সাত আসামিসহ আরও বেশ কয়েকজনকে অভিযোগের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদকের অনুসন্ধান টিম। তিন মাস অনুসন্ধান শেষে মামলাটি দায়ের করা হল।
আরও পড়ুন