মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি বলেছে, ‘বিড়ি কোম্পানির প্ররোচনায়’ সংসদ সদস্যদের এই তৎপরতা নজিরবিহীন এবং প্রধানমন্ত্রীর ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকারের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
প্রজ্ঞা বলেছে, এবারের এই বাজেটে বিড়ির উপর শুল্ক বাড়ানো হয়নি।
লক্ষ লক্ষ বিড়ি শ্রমিকের বেকার হওয়ার যে আশঙ্কার কথা বলা হচ্ছে, তার প্রতিক্রিয়ায় বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বিড়ি শিল্পে কর্মরত নিয়মিত, অনিয়মিত এবং চুক্তিভিক্তিক মিলিয়ে পূর্ণসময় কাজ করার সমতুল্য শ্রমিক সংখ্যা ৪৬ হাজার ৯১৬ জন।
সরকারিভাবে পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেওয়া হলে ৭৮ দশমিক ৪ শতাংশ বিড়ি শ্রমিক এই ক্ষতিকর পেশা ছেড়ে দিতে চায় বলেও দাবি করেছে প্রজ্ঞা।
বিড়ি মালিকদের ‘ফাঁদে’ পা না দিয়ে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গিকার বাস্তবায়নে আইনপ্রণেতাদের এগিয়ে আসার অনুরোধ জানিয়েছে সংগঠনটি।