বুধবার ঢাকার চার নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ নাজমুল আলম তাদের সাক্ষ্য নিয়ে পরবতী সাক্ষ্য নেয়ার জন্য আগামী ৭ অক্টোবর দিন ঠিক করেন।।
আদালতে বুধবার সাক্ষ্য দেন দুদকের উচ্চমান সহকারী জিল্লুর রহমান ও প্রধান সহকারী এএসএম আবু জাফর বিশ্বাস। তাদের জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবী।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করছেন আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল আর আসামি পক্ষে সৈয়দ রেজাউর রহমান এবং এহসানুল হক সমাজী।
এ নিয়ে মামলাটিতে রাষ্ট্রপক্ষে ৪ জনের সাক্ষ্য শেষ হল।
এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা গত ১৯ জানুয়ারি ডিআইজি মিজান ও এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
সেখানে বলা হয়, ‘অবৈধভাবে সুযোগ প্রদানের হীন উদ্দেশ্যে’ এনামুল বাছির ডিআইজি মিজানের কাছ থেকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে তদন্তে।
আর ডিআইজি মিজান সম্পর্কে অভিযোগপত্রে বলা হয়, তিনি অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পাওয়ার আশায় দুদক কর্মকর্তা এনামুল বাছিরকে অবৈধভাবে প্রভাবিত করে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ দেন।
ওই ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে গত বছরের ১৬ জুলাই ফানাফিল্যা মানি লন্ডারিং আইনে সংস্থার ঢাকা-১ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
গত ১৮ মার্চ আসামিদের অব্যাহতির আবেদন নাকচ করে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু আদেশ দেন একই বিচারক ।