গভর্নরের সঙ্গে বৈঠক হলেও বিষয়টির সুরাহা হয়নি। সাংবাদিকদের অবাধ প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা আগের মতোই বহাল রয়েছে।
এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেন, “সাংবাদিকতার পাশাপাশি লেখক হিসেবে রাহাত খান মুক্তবুদ্ধি চর্চা ও সমাজ উন্নয়নে বিপুল অবদান রেখেছেন।
“তার মৃত্যু সাংবাদিকতা ও সাহিত্যের জগতে এক অপূরণীয় ক্ষতি।”
রাষ্ট্রপতি রাহাত খানের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান ।
শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ইস্কাটনের বাসায় মৃত্যু হয় রাহাত খানের। তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।