শুক্রবার ওই বাণীতে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু যা করে গেছেন তা অনাগত প্রজন্ম এবং যারা পৃথিবীকে নতুন করে দেখতে চান তাদের কাছে অফুরান অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
অ্যাজুলাই বলেন, এমনকি মৃত্যুর সাড়ে চার দশক পরও নিজ জনগণের অধিকার ও স্বাধীনতার সংগ্রামে তার আত্মোৎসর্গ, সংগ্রাম এবং ত্যাগকে স্মরণ করছে বিশ্ববাসী।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর আয়োজনেও ইউনেস্কো জড়িত হচ্ছে জানিয়ে মহাপরিচালক বলেন, “সুন্দর পৃথিবী গড়ার ক্ষেত্রে তার লক্ষ্যের প্রতি আমাদের অঙ্গীকারকে পুনর্ব্যক্ত করার এবং সব মানুষের নৃতাত্ত্বিক, সাংস্কৃতিক, ভাষাগত ও ধর্মীয় বৈচিত্র্যকে সম্মান দেখিয়ে সমাজ তৈরির ক্ষেত্রে বড় সুযোগ হিসাবে এলো এই উপলক্ষ।”
অ্যাজুলাই বলেন, “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কল্যাণকর ভবিষ্যতের জন্য রাষ্ট্রসমূহের ঐক্যবদ্ধ শক্তিতে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন। তার এই বিশ্বাস তিনি ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘে পুনর্ব্যক্ত করে বলেছিলেন, জনগণের শক্তিতে অদম্য আত্মবিশ্বাস নিয়ে যে কোনো অসাধ্য সাধন ও দুরূহ বাধা অতিক্রম করা সম্ভব।”