ঢাকার মহানগর হাকিম মোশের্দ আল মামুন ভূঁইয়া বৃহস্পতিবার তাদের আবেদন শুনে তা নাকচ করে দেন।
গত মঙ্গলবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতের আবেদন বাতিল করে দুইজনকে কারাগারে পাঠিয়েছিলেন আরেকজন বিচারক।
জামিন শুনানিতে আসামিদের কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়নি।
অপুর পক্ষে আইনজীবী এ কে এম শফিকুল ইসলাম দীপু এবং নাজমুলের পক্ষে মো. ইসমাইল হোসেন জামিন শুনানি করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে জামিন আবেদনের বিরোধিতা করেন এএসআই নূরুল ইসলাম।
গ্রেপ্তার অপু (২০) নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীর বাসিন্দা শহীদ ইসলামের ছেলে। তিনি দক্ষিণখানের গোয়ালটেক এলাকায় থাকেন।
সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর উত্তরায় আলাউল এভিনিউ দিয়ে ব্যক্তিগত গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন প্রকৌশলী মেহেদি হাসান রবিন। তার সঙ্গে কয়েকজন বন্ধুও ছিলেন।
সেখানে সড়ক আটকে অপু ও তার সহযোগীরা টিকটক ভিডিও বানাচ্ছিলেন। রবিন রাস্তা আটকানো দেখে হর্ন বাজান। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে অপু ও তার সহযোগীরা রবিনসহ তার বন্ধুদের মারধর করেন। এতে রবিন এবং বাকি দুজন গুরুতর আহত হন।
এ ঘটনায় রবিনের বাবা থানায় মামলা করার পর অপু ও নাজমুলকে গ্রেপ্তার করা হয়।