মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সাথে ঈদুল আজহা পরবর্তী পুনর্মিলনীর এক ভার্চুয়াল সভায় এ নির্দেশনা দেন তিনি।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, “চলমান বন্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা চরম অনিশ্চয়তায় আছে। বন্যার পানি নেমে গেলে জরুরি ভিত্তিতে কৃষি পুনর্বাসন ও ক্ষয়ক্ষতি কমাতে কাজ করতে হবে। সেজন্য বীজ, সারসহ বিভিন্ন প্রণোদনা কার্যক্রম বেগবান, তদারকি ও সমন্বয়ের জন্য ইতোমধ্যে ১৪টি কমিটি গঠন করা হয়েছে।”
এসব কমিটির পাশাপাশি মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তাদেরও নিয়মিত কাজের সাথে প্রত্যেকটি সংস্থার সমন্বয় করে মাঠ পর্যায়ের কাজের তদারকি করার নির্দেশ দিয়ে মন্ত্রী বলেন, “মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সরেজমিনে মাঠ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও প্রণোদনা কার্যক্রম মনিটর করলে এসব কাজে আরও গতি আসবে। বন্যার ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা যাবে।”
ভার্চুয়াল সভাটি সঞ্চালনা করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নাসিরুজ্জামান। এতে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রসারণ) মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মো. আরিফুর রহমান অপু, অতিরিক্ত সচিব (গবেষণা) কমলারঞ্জন দাশ, অতিরিক্ত সচিব (সার ব্যবস্থাপনা ও উপকরণ) মো. মাহবুবুল ইসলাম, অতিরিক্ত সচিব (পিপিসি) মো. আবদুর রৌফ, অতিরিক্ত সচিব বলাই কৃষ্ণ হাজরাসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা অংশ নেন।