এ বাহিনীর আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক আশিক বিল্লাহ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলমের নেতৃত্বে রোববার বিকাল ৩টার দিকে গুলশান-২ এলাকার ওই হাসপাতালে তাদের অভিযান শুরু হয়।
“এই হাসপাতালে করোনাভাইরাস পরীক্ষার কোনো অনুমোদন নেই। পরীক্ষা না করেই প্রতিবেদন দেওয়ার অভিযোগও আমরা পেয়েছি। সে কারণেই এখানে অভিযান চালানো হচ্ছে।”
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ও চিকিৎসক আবুল হাসনাতকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়ে আশিক বিল্লাহ বলেন, “আমরা হাসপাতালের অনিয়িমগুলো খতিয়ে দেখছি। অভিযান শেষ করে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হবে।”
অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে সাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।