বুধবার এক ভাররচুয়াল কনফারেন্সে তিনি বলেন, “দেশের প্রথম হেলিপোর্ট তৈরি করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় মন্ত্রণালয় কাজ করছে। হেলিপোর্ট এর জন্য উপযুক্ত স্থান নির্ধারণও করা হয়েছে।
“হেলিপোর্ট তৈরির আনুষঙ্গিক কাজ সম্পাদনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ থেকে একটি কমিটি গঠন করে দেয়া হয়েছে, যা দ্রুততম সময়ে একটি প্রতিবেদন পেশ করবে। কমিটি প্রতিবেদন পেশ করার পর হেলিপোর্ট তৈরির নানা বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হবে।”
সচিব জানান, পর্যটনের উন্নয়নের জন্য একটি নীতিমালা তৈরির কাজ চলছে। এই নীতিমালায় পর্যটনের সাথে জড়িত প্রত্যেক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব সুনির্দিষ্ট করা হবে, যাতে তারা তাদের অংশের কাজটুকু সঠিকভাবে সম্পাদনের মাধ্যমে দেশের পর্যটনের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে।
মহিবুল হক বলেন, “জেলা প্রশাসকদের দৈনন্দিন কাজে পর্যটকদের সহায়তা করার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করার কাজ চলছে। জেলার প্রশাসন যাতে পর্যটক সংগঠক হিসেবে কাজ করতে পারে এ লক্ষ্যেই এই প্রস্তাব মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য উপজেলা পর্যন্ত এই কার্যক্রমকে অন্তর্ভুক্ত করা যাতে পর্যটকদের একটি আস্থার জায়গায় তৈরি হয়।”
ভ্রমণ ম্যাগাজিনের সম্পাদক আবু সুফিয়ানের সঞ্চালনায় ও বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান রাম চন্দ্র দাসের জুম কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জাবেদ আহমেদ, গ্লোবাল টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নওয়াজীশ আলী খান, টোয়াবের সভাপতি মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান, এভিয়েশন অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক মো. মফিজুর রহমান ও বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশের এসপি মো. আরিফুর রহমান প্রমুখ।