“একশর কম সাক্ষ্য নেওয়া ঠিক হবে না, মামলা প্রমাণ করা যাবে না,” বলছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।
এক শোকবার্তায় তিনি বলেছেন, “সাহারা খাতুন ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন পরীক্ষিত নেতা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি অবিচল থেকে তিনি গণতন্ত্রের বিকাশসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে অপরিসীম অবদান রেখেছেন। তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ একজন নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিককে হারাল।“
থাইল্যান্ডের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাতে মৃত্যু হয় সাহারা খাতুনের। চিরকুমারী এই আইনপ্রণেতার বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সাহারা ঢাকা-১৮ আসনে সংসদ সদস্য ছিলেন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে তাকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে তাকে দেওয়া হয় ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রীর দায়িত্ব।
শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।