রোববার রাতে কিটের উদ্ভাবক ড. বিজন কুমার শীল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এতথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “ঔষধ প্রশাসনের মহাপরিচালকের সাথে আমাদের আজকে বৈঠক হয়েছে। তিনি আমাদের কথা ইতিবাচকভাবে শুনেছেন এবং সর্বাত্মক সহায়তা করতে চেয়েছেন। অ্যান্টিবডি আরেকবার পরীক্ষা করতে বলা হয়েছে।
“সেই পরীক্ষার সক্ষমতা বিএসএমএমইউর (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) নেই্। এটি এখন করতে হবে আইসিডিডিআর,বিতে। আগামী ২/১ দিনের মধ্যেই আমরা আইসিডিডিআর,বিতে যাব।”
এর আগে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের এই কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষা হয়েছিল বিএসএমএমইউতে। তাদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এই কিট ব্যবহারের অনুমোদন দেয়নি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
রোববার দুপুরে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের একটি প্রতিনিধি দল পুনরায় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে দেখা করে।
সাক্ষাতের পর গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কিট প্রকল্পের সমন্বয়কারী মুহিব উল্লাহ খোন্দকার সাংবাদিকদের বলেন, “আমাদের ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে।
“বাংলাদেশ সরকার অ্যান্টিবডির একটা গাইডলাইন নতুনভাবে করেছে। উনারা বলেছেন, সেই গাইডলাইন অনুযায়ী আমাদেরকে কিটের ডকুমেন্টস জমা দিতে। এই ডকুমেন্টের ভিত্তিতে আবার এটা পারফোরমেন্স টেস্ট করবেন এবং সেই টেস্ট করার পরে এটা দেবেন আর কী।”
গণস্বাস্থ্যের কিট উন্নত করতে বিদেশ থেকে রি-এজেন্ট আনার আবেদনের অনাপত্তি সনদও ঔষধ প্রশাসন দিতে সম্মত হয়েছে বলে জানান তিনি।
এই প্রতিনিধি দলে ড. বিজন কুমার শীল, ডা. মুহিব উল্লাহ, ড. ফিরোজ আহমেদ প্র্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।