রোববার দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থাটির সহাকারী পরিচালক মো. সাইদুজ্জামান এই মামলা করেন বলে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য জানিয়েছেন।
মামলায় জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে চার কোটি ৬৮ লাখ ৬১ হাজার ৪২৯ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন ও ১১ কোটি ৭৯ লাখ ৮৩ হাজার ৪৪৪ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
তার অবৈধ সম্পদের মধ্যে বেরাইদে তিনটি বহুতল বাড়ি ও বাড্ডায় একটি ফ্ল্যাটসহ বেশকিছু জমির প্লট রয়েছে বলে জানান প্রণব।
২০১৮ সালে তৎকালীন বেরাইদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। এরপর ওই বছরের অক্টোবরে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের তথ্য-প্রমাণ পাওয়ায় সম্পদের হিসাব চেয়ে তাকে নোটিস দেয়া হয়।
বেরাইদ ইউনিয়নের স্থানীয় অধিবাসী জাহাঙ্গীর আলম চেয়ারম্যান থাকার সময় ‘সীমাহীন অনিয়ম-দুর্নীতির’ মাধ্যমে হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন বলে অভিযোগ ছিল।