শনিবার খিলক্ষেত এলাকায়, বনরূপা এলাকার এডি-৮ খাল থেকে সিভিল এভিয়েশন খাল পর্যন্ত সংযোগ এবং হাজী ক্যাম্প এলাকায় খাল পুনঃখনন কাজে উদ্বোধন করতে গিয়ে এ অভিযোগ করেন তিনি।
আতিক বলেন, আশকোনা, প্রেমবাগান ও আশপাশের পুরো এলাকাটাই অপরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলা হয়েছে। পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না রাখায় সামান্য বৃষ্টি হলেই পানি জমে যায়।
“যে যার মতো করে বাসাবাড়ি করেছেন। এসব বাড়ির পানি কোনদিক দিয়ে কীভাবে যাবে, সে চিন্তা করা হয়নি।
“তারা বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন সিটি করার কথা বলছেন। টেলিভিশনে বিজ্ঞাপনও দিচ্ছেন সুন্দর সুন্দর সিটির প্লট বিক্রি করার জন্য। কিন্তু পানি যাওয়ার জন্য কোনো জলাধার করেননি। এটা দুর্ভাগ্যজনক। এজন্য স্থানীয় সাধারণ মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।”
“হাজী ক্যাম্পের পেছনের ওই জায়গাটা সিভিল অ্যাভিয়েশনে, খালটা ওয়াসার। কিন্তু তারা কেউ কাজটি করবেন না। সিভিল অ্যাভিয়েশনকে বারবার বলেছি রেললাইন বরাবর ১ দশমিক ৮ কিলোমিটার খালটি করে দেন। কিন্তু তারা বলেছেন করতে পারবেন না, সিটি করপোরেশনকে করে দিতে হবে। জমি হলো সিভিল অ্যাভিয়েশনের কিন্তু কাজ করতে হবে সিটি করপোরেশনকে। আমার কথা হলো আপনারা যদি না পারেন, তাহলে আপনাদের ফান্ডের টাকাটা আমাদের দিন আমরা কাজ করতে চাই।”
সিটি করপোরেশন কর্মকর্তা বলছেন, এই খালটি খনন করলে বর্ষা মৌসুমে নিকুঞ্জ, খিলক্ষেত, আশকোনা, প্রেমবাগানসহ আশপাশের এলাকার জলাবদ্ধতা কমবে।