বুধবার দুপুরে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে একথা জানান।
তিনি বলেন, “বিএসএমএমইউ আমাদের উদ্ভাবিত কিটের ২০০ নুমনা জমা নিয়েছে। পরীক্ষার খরচ বাবদ ৪ লাখ ৩৫ হাজার টাকা ফি ছিল সেটাও আমরা জমা দিয়ে দিয়েছি।
“আশা করছি, কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষা সম্পন্ন করে আগামী সাত দিনে মধ্যে তাদের রিপোর্ট ওষুধ প্রশাসনের কাছে দেবেন।”
কার্যকারিতা পরীক্ষার প্রক্রিয়া জানতে চাইলে ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, “এখন উনারা (বিএসএমএমইউ) কম্পারিজনটা করবেন। তাদের কাছে যেসব রোগী আসে তার যে পিসিআর করে তারা টেস্ট করেন, সেভাবে এই ২০০ কিটও রোগীর রক্ত নিয়ে পরীক্ষা করে দেখবেন, কম্পারিজন করবেন। এরপর তারা একটা প্রতিবেদন দেবেন।”
গত ৩০ এপ্রিল ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর গণস্বাস্থ্যকে তাদের উদ্ভাবিত কিটের নমুনার কার্যকারিতা পরীক্ষার জন্য বিএসএমএমইউ অথবা আইসিডিডিআরবিতে জমা দেওয়ার অনুমতি দেয়।