কেউ কেউ হয়েছেন চিরতরে পঙ্গু, হারিয়েছেন কর্মক্ষমতা। কেউ আবার চিকিৎসার খরচ চালাতে গিয়ে হয়েছে সর্বস্বান্ত।
বৃহস্পতিবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে সোনালী, পুবালী, জনতা, অগ্রণী ও কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের কাছে পাঠানো চিঠিতে এ অনুরোধ জানানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, “বিদ্যামান করেনাভাইরাস পরিস্থিতিতে সীমিত আয়ের ব্যক্তিদের কষ্ট কিছুটা লাঘবের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষক কর্তৃক ব্যাংকের বিভিন্ন শাখা থেকে নেওয়া ঋণের কিস্তি পরিশোধের মেয়াদ আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত স্থগিত রাখার জন্য অনুরোধ করা হল।”
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. ফসিউল্লাহ শুক্রবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, রূপালী ব্যাংক তিন মাসের জন্য ব্যাংক ঋণের কিস্তি স্থগিত করেছে।
“আমরা সেই বিষয়টি তুলে ধরে অন্যান্য ব্যাংককেও সেই পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ করেছি। এটা করা এই দুর্যোগে শিক্ষকদের একটা সাপোর্ট হবে।”