আইনমন্ত্রী আনিসুল হক মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক ভিডিও বার্তায় বলেন, “এখন ক্যাপ্টেন আবদুল মাজেদের বিরুদ্ধে রায় কার্যকর করার জন্য আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়ে গেছে এবং আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলেই রায় কার্যকর করা হবে।”
১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যায় ২০১০ সালের ২৮ জানুয়ারি ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর করা হয় সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহরিয়ার রশীদ খান, মহিউদ্দিন আহমদ (ল্যান্সার), এ কে বজলুল হুদা ও এ কে এম মহিউদ্দিনের (আর্টিলারি)।
এই হত্যাকাণ্ডে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ছয় আসামি পলাতক ছিলেন, তাদের একজন আবদুল মাজেদ। মঙ্গলবার ভোর আনুমানিক ৩টার দিকে কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিস) ইউনিটের একটি বিশেষ দল মিরপুর সাড়ে ১১ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
দুপুরে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে তোলা হলে বিচারক এই দণ্ডিত আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মাজেদের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় কারাগারে করোনাভাইরাসের ঝুঁকি সৃষ্টি হতে পারে কি না, সেই জিজ্ঞাসায় আইনমন্ত্রী বলেন, “ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের কারাগারে সলিটারি কনফাইনমেন্টে রাখা হয়। যেহেতু (মাজেদ) সলিটরি কনফাইনমেন্টে থাকবে সেহেতু করোনাভাইরাসের কোনো ঝুঁকি সৃষ্টি করবে না।”