নবাবগঞ্জের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ এইচ এম সালাউদ্দিন মনজু মঙ্গলবার রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে মঙ্গলবার বিকালে আইইডিসিআর যে ব্রিফিং করেছিল, তাতে নতুন যে দুজন রোগীর কথা বলা হয়েছিল, তাদের একজন সৌদি আরব ফেরত বলেও জানানো হয়েছিল।
তবে নবাবগঞ্জের এই রোগীই সেই রোগী কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ইউএনও সালাউদ্দিন মনজু বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ওই ব্যক্তি কয়েকদিন আগে সৌদি আরব থেকে ফিরেছিলেন। এরপর তার মধ্যে রোগের লক্ষণ দেখা দেওয়ায় নমুনা পরীক্ষার জন্য আইইডিসিআরে পাঠানো হয়। মঙ্গলবার পরীক্ষায় ফলাফল আসে।
ওই ব্যক্তির সঙ্গে আরও তিনজনের দেহের নমুনাও পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল; তবে তাদের কারও মধ্যে সংক্রমণ ধরা পড়েনি বলে জানান ইউএনও।
তিনি বলেন, সৌদি আরব থেকে আসা ওই ব্যক্তিকে আইইডিসিআরের তত্ত্বাবধানে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
“তারা যেন কোনো অবস্থাতেই বাসা থেকে বের না হয়, সেজন্য প্রয়োজনীয় সব কিছু উপজেলা প্রশাসন সরবরাহ করবে।”
ওই বাড়িগুলোতে হোম কোয়ারেন্টিনের ব্যানার ও লাল নিশানও টানিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।