শাহবাগ থানার ওসি আবুল হাসান মঙ্গলবার রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, এক চিকিৎসকের শরীরে নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণ ধরা পড়ায় তিনি যে ভবনে থাকেন,প্রথমে সেই ভবনটি লকডাউন করা হয়েছিল।
“পরে আইইডিসিআর থেকে লোকজন এসে ওই ভবনের নিরাপত্তাকর্মী, ম্যানেজারসহ মোট সাতজনকে চিহ্নিত করেছে হোম কায়ারেন্টিনে পাঠিয়েছে।”
ছোঁযাচে রোগটিতে আক্রান্ত ওই চিকিৎসকের সংস্পর্শে যারা এসেছেন; আরও বেশি সংক্রমণ এড়াতে তাদের কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশে এই পর্যন্ত ৫১ জনের দেহে নভেল করোনাভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ২৫ জন; পাঁচজনের মৃত্যু ঘটেছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় দুজনের দেহে করোনাভাইরাস সংক্রমণের কথা আইইডিসিআর নিশ্চিত করলেও এই চিকিৎসক তাদের একজন কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এদিকে পুরান ঢাকার চকবাজারে এক যুবকের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানোর পাশাপাশি তার পরিবারের চারজনকে হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে।
চকবাজার থানার ওসি মওদুদ হাওলাদার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, আইইডিসিআরের পরামর্শে চারজনকে হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে।
ওই যুবক বিদেশ ফেরত নয় বলে জানান তিনি।