মঙ্গলবার ঢাকার বনানীতে সামরিক কবরস্থানে নিহত সেনা সদস্যদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
আইএসপিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০০৯ সালে ২৫ ও ২৬ ফ্রেবুয়ারি বিডিআর’রর কতিপয়
বিপথগামী উচ্ছৃঙ্খল সদস্যদের হাতে নিরস্ত্র সেনা সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের ১১তম শাহাদত বার্ষিকীর প্রথম দিনে নিহতদের কবরে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
তাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রপতির পক্ষে রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম শামীম উজ জামান, প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত নৌবাহিনী প্রধান রিয়ার
এছাড়াও এদিন সব সেনানিবাসের কেন্দ্রীয় মসজিদে কোরআন খতমের ব্যবস্থা করা হয় এবং শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে সব স্তরের সেনা সদস্যের উপস্থিতিতে মিলাদ মাহফিল ও বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।
পরে বিজিবি প্রধান সাংবাদিকদের বলেন, “পিলখানা থেকে শিক্ষা নিয়ে বিজিবি এখন ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘটনা না ঘটে সে ব্যাপারে বিজিবি তৎপর রয়েছে। বিজিবি এখন সমৃদ্ধ বাহিনী। এর গোয়েন্দা তৎপরতা জেলা পর্যায়ে ছড়িয়ে রয়েছে।”
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল প্রধান অতিথি হিসেবে সেখানে উপস্থিত থাকবেন।