গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ মঙ্গলবার বিলটি সংসদে তোলেন। পরে বিলটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের মত করেই গাজীপুরের জন্য এ আইন করা হচ্ছে। খসড়ায় বড় কোনো পরিবর্তন নেই।
এছাড়া গণপূর্ত অধিদপ্তরের একজন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, পুলিশ কমিশনারের একজন প্রতিনিধি, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাহী কর্মকর্তা, গাজীপুরের গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী, সরকার মনোনীত ওই এলাকার একজন নারীসহ তিনজন বিশিষ্ট নাগরিক এবং গাজীপুর শিল্প ও বণিক সমিতির একজন প্রতিনিধি এবং উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব থাকবেন এই কর্তৃপক্ষে।
মনোনীতরা তিন বছর মেয়াদে এই কর্তৃপক্ষের সদস্য হবেন। চেয়ারম্যান ও সার্বক্ষণিক চারজন সদস্যকে সরকার তিন বছরের জন্য নিয়োগ দেবে।
প্রস্তাবিত আইনে বলা আছে, পরিকল্পনার বাইরে কেউ জমি ব্যবহার করলে ১০ লাখ টাকা জরিমানা হবে।
বিলের উদ্দ্যেশ ও কারণ সম্পর্কে প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ বলেন, “বিলটি আইন হিসেবে প্রণয়ন হলে কর্তৃপক্ষের আওতাভুক্ত এলাকায় একটি আধুনিক নগরী প্রতিষ্ঠার স্বার্থে ওই অঞ্চলের সুপরিকল্পিত উন্নয়ন নিশ্চিত করা যাবে।”